প্রেস বিজ্ঞপ্তি ::
রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে গত ২২ ফেব্রুয়ারী “কক্সবাজার উৎসব ২০২০” অনুষ্ঠিত হয়। এতে ঢাকাস্থ প্রায় চার সহস্রাধিক কক্সবাজারবাসী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধন করেন কক্সবাজার সমিতি-ঢাকার সভাপতি হেলালুদ্দীন আহমেদ।
১৯৭২ সালে প্রতিষ্টিত কক্সবাজার সমিতি প্রায় দেড় যোগ পর মিলনমেলার আয়োজন করে। ইতিহাসের বৃহত্তম কক্সবাজারবাসীর এই মিলনমেলায় চারজন গুণীজনকে কক্সবাজার সমিতি সম্মাননা-২০২০ প্রদান করা হয়। মরণোত্তর সম্মাননা পান শিক্ষাবিদ মরহুম আ স ম শামসুল হুদা ও বিচারপতি মরহুম আমিরুল কবির চৌধুরী, সম্মাননা পান জাতিস্বত্তার কবি নুরুল হুদা ও বিশিষ্ট কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব রফিক আহমেদ।
ঐতিহ্যবাহী মেজবানি ভোজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সহ নানা আয়োজন নিয়ে সারাদিন ছিল উৎসব মুখর ও প্রাণবন্ত।
বেলুন উড়িয়ে আনুষ্ঠানিক উদ্ভোধনের পর সমিতির সাংগঠনিক প্রতিবেদন এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম।
কক্সবাজার উৎসব ২০২০ এর টাইটেল স্পন্সর ছিলেন মেঘনা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিজ ও প্লাটিনাম স্পন্সর ছিলেন ইসলামি ব্যাংক ও রেডিয়েন্ট ফিশ ওয়ার্ল্ড।
কক্সবাজারবাসীর এই মিলনমেলায় ঢাকাস্থ কক্সবাজারের বিভিন্ন পেশাজীবির মানুষ ছাড়াও অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে “আমরাই কক্সবাজার” শীর্ষক তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানের মূল পর্ব সঞ্ছালনা করেন সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট আনিচুল মাওয়া আরজু ও প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক মোহিব্বুল মোক্তাদীর তানিম। সাংস্কৃতিক পর্ব পরিচালনা করেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুজন শর্মা ,শিক্ষা— মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক একরামুল হুদা ও জীবন সদস্য ফারহানা পারভিন। র্যাফেল ড্র পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম।
সভাপতির বক্তব্যে হেলালুদ্দীন আহমেদ বলেন, ঢাকাতে কক্সবাজারাবাসীর এটাই সবচেয়ে বড় মিলনমেলা। একটি অরাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন হিসেবে কক্সবাজার সমিতি, ঢাকা কক্সবাজারবাসীর স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ইস্যুতে কাজ করে যাবে।
পাঠকের মতামত: